• Colors: Blue Color

কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ড যুদ্ধবিরতি আলোচনায় রাজি হয়েছে বলে দাবি করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শনিবার (২৬ জুলাই) ট্রুথ সোশ্যালে দেয়া পোস্টে তিনি বলেন, শিগগিরই সাক্ষাৎ করবেন দুই দেশের নেতারা।

এছাড়াও গতকাল উভয় দেশের প্রধানমন্ত্রীর সাথে ফোনালাপ করেন ট্রাম্প। সীমান্তে সংঘাত বন্ধ না হলে কোনো পক্ষের সাথেই বাণিজ্য চুক্তি করবেন না বলে হুমকি দেন তিনি। এরপরই আসে এমন ঘোষণা।

এদিকে মধ্যস্থতার জন্য ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন থাইল্যান্ডের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফুমথাম ওয়েচায়াচি। বলেন, তার দেশ যুদ্ধবিরতির বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে রাজি। কম্বোডিয়ার তরফ থেকেও একইরকম আন্তরিকতা দেখতে চান বলেও জানান।

উল্লেখ্য, দুই দেশের মধ্যে ১৩ বছরে সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী সংঘাতে তিনদিনে ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। বাস্তুচ্যুত হয়েছে ১ লাখ ৩০ হাজার মানুষ।

দীর্ঘ ৪১ বছর কারাভোগের পর মুক্তি পেয়েছেন লেবাননের আলোচিত ফিলিস্তিনপন্হি বিপ্লবী যোদ্ধা জর্জ ইব্রাহীম আব্দুল্লাহ। ফ্রান্সে মার্কিন সামরিক কর্মকর্তা ও ইসরায়েলি কূটনীতিককে হত্যার অভিযোগে তাকে জেলে পাঠিয়েছিল ফরাসি পুলিশ। জীবদ্দশায় আর কখনও ফ্রান্সে প্রবেশ না করার শর্তে মুক্তি দেয়া হয় তাকে।

শুক্রবার (২৫ জুলাই) বৈরুতের রাফিক হারিরি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায় জর্জ ইব্রাহীমকে বহনকারী বিমানটি।

দীর্ঘদিন পর পরিবারের সদস্যদের কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন জর্জ। ফিলিস্তিনের ঐতিহ্যবাহী কেফায়া পড়ে বিমান বন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন তিনি।

জর্জ ইব্রাহীম বলেন, শত্রুদের প্রতিহতে আমরা জয়ের পথে এগিয়ে যাচ্ছি। জীবনের শেষ পর্যন্ত শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে। ইসরায়েলের অস্তিত্ব কিছুদিনের মাঝেই হারিয়ে যাবে। ওরা শেষ অধ্যায়ে পা দিয়েছে।

১৯৮৪ সালে ফ্রান্সের লিওন শহর থেকে আটক হন জর্জ ইব্রাহীম। প্যারিসে মার্কিন সামরিক কর্মকর্তা চার্লস রবার্ট রে এবং ইসরায়েলি কূটনীতিক ইয়াকোভ বারসিমানটোভকে হত্যার অভিযোগে তাকে আটক করে ফরাসি পুলিশ।

জর্জ ইব্রাহীম আব্দুল্লাহ ১৯৫১ সালে লেবাননের উত্তরাঞ্চলীয় কোবাইয়াত শহরে একটি খ্রিস্টান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। উচ্চ শিক্ষার জন্য পাড়ি জমান ফ্রান্সে। টুলুজ বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শন বিষয়ে পড়ার সময়ই বামপন্হি ও বিপ্লবী চিন্তাধারার সাথে পরিচিত হন জর্জ ইব্রাহীম। এই বিশ্বাসই তার রাজনৈতিক মতাদর্শের ভিত্তি।

লেবাননে ৭০ এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে গৃহযুদ্ধ শুরু হলে মাতৃভূমিতে ফিরে আসেন জর্জ ইব্রাহীম। যোগ দেন পপুলার ফ্রন্ট ফর দ্য লিবারেশন অব প্যালেস্টাইন- জেনারেল কমান্ড’ নামের সংগঠনে। উপনিবেশবাদ বিরোধী ও ফিলিস্তিনিদের স্বাধীনতার আন্দোলনের প্রতি সমর্থনে অনুপ্রাণিত হয়ে সশস্ত্র সংগ্রামের পথ বেছে নেন সাহসী এই বিপ্লবী যোদ্ধা। এরফলে পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর রোষানলে পড়েন তিনি।

উল্লেখ্য, দীর্ঘ ৪১ বছর কারাবাসের পর প্রিয় নেতাকে বরণ করতে বৈরুতের রাফিক হারিরি বিমান বন্দরে জড়ো হয়েছিল শত শত মানুষ। এসময় ভক্ত-অনুসারীদের ভালোবাসায় সিক্ত হন জর্জ।

তৃতীয় দিনের মতো সংঘাতে জড়িয়েছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রতিবেশী দুই দেশ থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া।

শনিবার ভোরে, থাইল্যান্ডের ত্রাত প্রদেশে হামলা চালায় নমপেন, তবে তা প্রতিহত করে ব্যাংকক। এর আগে অন্যদিকে, দেশ দুটির মধ্যে দুই দিন ধরে চলা সীমান্ত সংঘর্ষের পর, অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে কাম্বোডিয়া।

জাতিসংঘে নিযুক্ত কাম্বোডিয়ার রাষ্ট্রদূত চিয়া কেও বলেন, শর্তহীনভাবে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছে তার দেশ; এবং এই বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধান চায় নমপেন। এখনও এই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি থাইল্যান্ড। এর আগে কাম্বোডিয়া সীমান্তবর্তী আটটি জেলায় সামরিক আইন জারি করে দেশটি।

সংঘাতের জেরে আলোচনায় থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার সামরিক সক্ষমতা। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের র‍্যাঙ্কিং বলছে, কম্বোডিয়ার চেয়ে সামরিক শক্তিতে যোজন যোজন এগিয়ে থাইল্যান্ড। এশিয়ার অন্যতম শক্তিশালী বিমানবাহিনীও ব্যাংককের। তাদের ভাণ্ডারে রয়েছে ২৮টি এফ- সিক্সটিন ফাইটার জেট। অথচ নমপেনের কাছে নেই কোনো যুদ্ধবিমানই। প্রতিবছর সামরিক খাতে কম্বোডিয়ার তুলনায় কয়েকগুণ বেশি অর্থ খরচ করে থাইল্যান্ড।

দু’দেশের সংঘাতের জেরে নতুন উত্তেজনা এশিয়ায়। আরও একটি যুদ্ধের শঙ্কায় বিশ্ব। এমন পরিস্থিতিতে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, দু’দেশের মধ্যে সামরিক শক্তিতে কে এগিয়ে?

গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের র‍্যাঙ্কিংয়ের তথ্যমতে, সামরিক শক্তিতে স্পষ্ট ব্যবধানে এগিয়ে থাইল্যান্ড। দেশটির অবস্থান ২৫তম স্থানে, বিপরীতে কম্বোডিয়ার অবস্থান ৯৫।

লন্ডন ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা, ইন্টারন্যাশনাল ইন্সটিটিউট ফর স্ট্র্যাটিজিক স্টাডিসের তথ্য বলছে, ২০২৪ সালে সামরিক খাতে ৫৭৩ কোটি ডলার খরচ করেছে ব্যাংকক। আর এই খাতে নমপেনের বাজেট ছিল ১৩০ কোটি ডলার। কম্বোডিয়ার সামরিক বাহিনীতে মোট সদস্য ১ লাখ ২০ হাজারের কিছু বেশি। আর থাইল্যান্ডের সামরিক সদস্য সংখ্যা প্রায় আড়াই লাখ।

এশিয়ার শক্তিশালী দেশগুলোর তালিকার অন্যতম থাইল্যান্ডের আর্টিলারি এবং আর্মার্ড ডিভিশন। দেশটির সমরভাণ্ডারে রয়েছে ৪০০ ট্যাঙ্ক, ২০০ সাঁজোয়া যান এবং ২ হাজার ৬০০ কামান। অন্যদিকে কম্বোডিয়ায় ট্যাংক রয়েছে ২শ আর কামানের সংখ্যা এর দ্বিগুন।

এশিয়ার অন্যতম শক্তিশালী বিমান বাহিনী হিসেবে বিবেচনা করা হয় থাইল্যান্ডের বিমান বাহিনীকে। দেশটির কাছে ২৮টি এফ-সিক্সটিন ও ১১টি সুইডিশ গ্রিপেন যুদ্ধবিমানসহ শতাধিক সামরিক বিমান রয়েছে। তার বিপরীতে একেবারেই দুর্বল কম্বোডিয়ার বিমান বাহিনী। দেশটির কাছে নেই কোনো যুদ্ধবিমান। রয়েছে হাতে গোনা কয়েকটি পরিবহন বিমান এবং সামরিক হেলিকপ্টার।

প্রসঙ্গত, সেনা ও আকাশপথের পাশাপাশি থাইল্যান্ডের নৌবাহিনীও বেশ শক্তিশালী। একটি বিমানবাহী রণতরী, সাতটি ফ্রিগেট ও ৬৮টি টহল জাহাজ রয়েছে তাদের কাছে। কম্বোডিয়ার কাছে আছে ১৩টি টহল জাহাজ।

দক্ষিণ ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের ধর্মস্থালা প্রায় আটশো বছর ধরে পরিচিত তীর্থস্থান হিসেবে। প্রতিদিন গড়ে ২ হাজার পূণ্যার্থী এই শহরে ভিড় জমায়। ধর্মাস্থালায় অবস্থিত আলোচিত ভগবান মঞ্জুনাথের মন্দির নিয়ে এক অভিযোগের জেরে শুরু হয়েছে তোলপাড়। এমনকি গণকবর থাকার সন্দেহে আলোচিত এই ইস্যুর খবর ও তথ্য প্রচারেও এসেছে নিষেধাজ্ঞা।

স্পর্শকাতর হওয়ায় ধর্মাস্থালার এই মামলা সংক্রান্ত ৮ হাজার ৮ শ’ অনলাইন পোস্ট, ফেসবুক ও ইউটিউব কন্টেন্ট মুছে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন ব্যাঙ্গালুরুর একটি আদালত। বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে সংবাদ প্রচারেও। যা নিয়েও ক্ষোভ ছড়িয়েছে ভারতজুড়ে। এরইমধ্যে এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেছে একটি ইউটিউব চ্যানেল। এদিকে, ঘটনার স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে সত্য উদ্ঘাটনের দাবি জানিয়েছে মন্দির কর্তৃপক্ষ।

ঘটনার সূত্রপাত গত ৩ জুলাই। ধর্মস্থালায় পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে কাজ করতেন দাবি করে দলিত সম্প্রদায়ের এক ব্যক্তি পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তার দাবি, ১৯৯৫ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত প্রভাবশালীদের নির্যাতনের শিকার শতাধিক নারী ও শিশুর মরদেহ তিনি মন্দির চত্বরে মাটিচাপা দিয়েছেন। দেহগুলোতে নৃশংসতার স্পষ্ট চিহ্ন ছিল বলেও অভিযোগ তার। সেখান থেকে কয়েকটি কঙ্কালও উদ্ধার হয়েছে। এরইমধ্যে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন তিনি। আদালত তার নাম প্রকাশ করেনি।

এমন বিস্ফোরক অভিযোগের পর ভারতজুড়ে ব্যাপক তোলপাড় শুরু হয়েছে। এতদিন পর কেন এই বিতর্ক উঠেছে সে প্রশ্ন। যদিও জবানবন্দী দাতার দাবি, ২০১৪ সালে পরিবারসহ ধর্মস্থালা থেকে পালিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। অপরাধবোধ থেকেই দিচ্ছেন সাক্ষ্য।

আইনজীবী উমাপাথি এস বলেন, অপরাধের গুরুত্ব বিবেচনায় চলমান তদন্ত অসন্তোষজনক। সরকারের উচিত ছিল মামলাটি তদারকি করার জন্য একজন বিশিষ্ট এবং অভিজ্ঞ আইপিএস অফিসারের নেতৃত্বে বিশেষ তদন্ত কমিটি গঠন করা। এটি একটি বা দুটি মৃত্যু বা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। গণধর্ষণ, গণহত্যা এবং গণকবরের মতো গুরুতর বিষয় রয়েছে।

সাবেক ওই পরিচ্ছন্নতাকর্মীর জবানবন্দীর পর, ২০০৩ সালে ধর্মাস্থালায় নিখোঁজ হওয়া এক শিক্ষার্থীর পরিবার রহস্য উদ্ঘাটনের দাবি জানিয়েছে। এদিকে, তোপের মুখে চাঞ্চল্যকর এ ঘটনায় বিশেষ তদন্ত কমিটি গঠন করেছে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন কর্ণাটক রাজ্য সরকার।

পৃথিবীর মানচিত্রে নেই অস্তিত্ব; ওয়েস্টার্কটিকা, সাবোরগা নামের দেশের নামও কেউ কখনও শোনেনি। এমন একাধিক দেশের রাষ্ট্রদূত সেজে অভিনব পন্থায় প্রতারণার দায়ে একজনকে গ্রেফতার করেছে ভারতের পুলিশ। ৪৮ বছর বয়সী হর্ষবর্ধন জৈন নামের ওই প্রতারক বিদেশে চাকুরি দেয়ার নাম করে হাতিয়ে নিয়েছে মোটা অংকের অর্থ। ভাড়া করা আলিশান বাড়িকে দূতাবাস বানিয়েও চালতো প্রতারণা।

দেশটির উত্তর প্রদেশের গাজিয়াবাদের অভিজাত এলাকা কাভি নগরের একটি আলিশান বাংলো থেকে আটক করা হয় ৪৮ বছর বয়সী হর্ষবর্ধন জৈনকে।

অভিযোগ উঠেছে বিশ্ব মানচিত্রে অস্তিত্ব নেই এমন সব দেশের নাম বানিয়ে গেলো ৬ মাস ধরে ভুয়া দূতাবাস পরিচালনা করছিলেন হর্ষবর্ধন জৈন। লাখো রুপি খরচ করতেন প্রতি মাসের ভাড়া বাবদ।

উত্তর প্রদেশ পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স জানায়, হর্ষবর্ধণ নিজেকে ওয়েস্টার্কটিকা, সাবোরগা, পলভিয়া এবং লোডোনিয়ার মতো ভুয়া দেশে কনসাল বা রাষ্ট্রদূত বলে পরিচয় দিতেন। সেসব দেশে চাকরির প্রলোভন দেয়ার নাম করে হাতিয়ে নিতে মোটা অংকের অর্থ। জড়িত ছিলেন অর্থ পাচারের সাথেও।

এন্টি টেরোরিস্ট স্কোয়াডের এস্ক পুলিশ কর্মকর্তা সুশীল ঘুলে বলেন, ভাড়া বাসা থেকে তিনি ভুয়া দূতাবাস চালাতেন। কূটনীতিকদের ব্যবহার করা গাড়ির নম্বর প্লেটের অনুকরণে তিনি নম্বর প্লেট তৈরি করেছিলেন। এমন ৪টি গাড়ি আমরা উদ্ধার করেছি। এতে কোনো অনুমোদিত সংস্থার স্বীকৃতি ছিল না।

তিনি আরও বলেন, অফিসে তল্লাশি অভিযানে বেআইনি বহু জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে। অন্যদের সামনে নিজের প্রভাব প্রতিপত্তি জাহির করতে এবং তাদের ধোঁকা দিতে গণ্যমান্য ব্যক্তিত্বের সঙ্গে নিজের এডিট করা ছবি ব্যবহার করতেন তিনি।

মানুষের বিশ্বাস অর্জনে বিদেশী কূটনীতিকসহ প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সাথে পরিচয় থাকার দাবি করতেন হর্ষবর্ধণ। এমনকি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিসহ বহু হাইপ্রোফাইল মানুষের সাথে তার এডিটেড ছবি জব্দ করেছে পুলিশ।

ভুয়া দূতাবাস থেকে গাড়ির অতিরিক্ত ১৮টি ভুয়া নম্বরপ্লেট, ১২টি অবৈধ পাসপোর্ট, দুটি ভুয়া প্যান কার্ড এবং ৩৪টা দেশ ও কোম্পানির জাল সিলমোহর জব্দ করে এসটিএফ। উদ্ধার করা হয় নগদ ৪৪ লাখ ৭০ হাজার রুপি, বিভিন্ন দেশের মুদ্রা এবং নথিপত্র।

এর আগে, ২০১১ সালেও পুলিশের হাতে একবার আটক হয়েছিলেন হর্ষবর্ধণ জৈন। সেসময় তার কাছ থেকে একটি স্যাটেলাইট ফোন জব্দ করেছিল পুলিশ।

আমাদের অনুসরণ করুন

 

সর্বাধিক পড়ুন

  • সপ্তাহ

  • মাস

  • সব