• Colors: Blue Color

গাজায় আবারও ত্রাণ সংগ্রহকারীদের ওপর বর্বরতার নজির দেখালো ইসরায়েল। অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের ওপর নির্বিচার হামলায় কমপক্ষে ৭১ জনের প্রাণ গেছে।

বুধবার (৩০ জুলাই) উত্তর গাজার জিকিম ক্রসিং পয়েন্টে ত্রাণ বিতরণের খবর পেয়ে ছুটে যায় শত শত ফিলিস্তিনি। এসময় ভিড় লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি হামলা চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। প্রাণ হারায় ৫১ জন। আহত হয় প্রায় সাড়ে ৬শ’ মানুষ।

একইভাবে হামলা হয়েছে দক্ষিণে খান ইউনিসের কাছাকাছি মোরাগ করিডোরেও। সেখানে ত্রাণ নিতে গিয়ে মারা যায় ২০ জন।

গত মে মাসের শেষে ইসরায়েল নিয়ন্ত্রিত কর্মসূচি-জিএইচএফ চালুর পর থেকে নিয়মিতই হামলা হচ্ছে ত্রাণ সংগ্রহকারীদের ওপর। যাতে এ পর্যন্ত ১ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। বুধবার গাজায় অনাহারে-অপুষ্টিতে ভুগে মৃত্যু হয়েছে আরও ৭ ফিলিস্তিনির।

অনুপ্রবেশ ইস্যুতে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী ও লোকসভার সদস্য মহুয়া মৈত্র বলেছেন, জিডিপিসহ পরিকাঠামোগত দিক থেকে ভারতের তুলনায় অনেকাংশেই ভালো অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।

সম্প্রতি দেশটির একটি ইংরেজি গণমাধ্যমকে ভার্চুয়াল সাক্ষাৎকার দেয়ার সময় তিনি এ মন্তব্য করেন।

সাক্ষাৎকারের এক পর্যায়ে সঞ্চালক অন্য দেশ থেকে ভারতে আসা মানুষদের তথা অনুপ্রবেশ ইস্যুতে মহুয়াকে প্রশ্ন করেন। সেই প্রশ্নের উত্তরেই এ কথা বলেন তিনি। পৃথিবীর সবাই ভারতে আসতে চায়— এমন ভাবনা চিন্তা থেকে বের হয়ে আসার জন্য নিজ দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতিও আহ্বান জানান পশ্চিমবঙ্গের এ নেত্রী।

সঞ্চালক যখন বাংলাদেশিদের অনুপ্রবেশ নিয়ে প্রশ্ন করেন, তখন সঞ্চালকের উদ্দেশে তিনি পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে বলেন, কোথায় সেই ব্যাপক অনুপ্রবেশ? কারা ভারতে আসছে? কেনইবা কেউ ভারতে আসবে? আমি নিজে সীমান্তবর্তী এলাকার সংসদ সদস্য। আপনি বলুন তো, এখনকার বাংলাদেশি্রা কেন ভারতে থাকতে চাইবে?

মহুয়া বলেন, আমার নির্বাচনী এলাকা নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর, যার অপরপ্রান্তেই বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলা। জিডিপি, স্বাস্থ্য ও মানব উন্নয়ন সূচকসহ অনেক দিকেই বাংলাদেশ এখন ভারতের চেয়ে ভালো করছে। দয়া করে নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহকে বোঝান, পৃথিবীর সবাই ভারতে আসতে মরিয়া— এমন ভাবনা থেকে যেন বেরিয়ে আসেন তারা।

মার্কিন নৌবাহিনীর একটি এফ-৩৫ স্টিলথ ফাইটার জেট স্থানীয় সময় বুধবার (৩০ জুলাই) ক্যালিফোর্নিয়ার নেভাল এয়ার স্টেশন লিমোর-এর কাছে বিধ্বস্ত হয়েছে।

দেশটির নৌবাহিনীর প্রেস বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, দুর্ঘটনাটি স্থানীয় সময় সন্ধ্যা প্রায় ৬টা ৩০মিনিটের দিকে ঘটে এবং পাইলট নিরাপদে ইজেক্ট করতে সক্ষম হন। দুর্ঘটনার কারণ তদন্তাধীন রয়েছে।

বিমানটি স্ট্রাইক ফাইটার স্কোয়াড্রন VF-125 ‘রাফ রেইডার্স’-এর অধীনে ছিল। এই স্কোয়াড্রনটি একটি ফ্লিট রিপ্লেসমেন্ট স্কোয়াড্রন (এফআরএস), যার মূল দায়িত্ব হলো নতুন পাইলট ও এয়ারক্রু প্রশিক্ষণ দেয়া।

নেভাল এয়ার স্টেশন লিমোর ফ্রেসনো শহর থেকে প্রায় ৪০ মাইল (৬৪ কিলোমিটার) দক্ষিণ-পশ্চিমে জেটটি বিধ্বস্ত হয়।

এটি মার্কিন নৌবাহিনীর একটি প্রধান বিমান ঘাঁটি, যেখানে বহু এফ/এ-১৮ সুপার হর্নেট ও এফ-৩৫সি মডেলের যুদ্ধবিমান মোতায়েন রয়েছে।

নৌবাহিনী এখন ব্ল্যাক বক্স ও অন্যান্য ফ্লাইট ডেটা বিশ্লেষণ করে দুর্ঘটনার সঠিক কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে।

প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, টেকনিক্যাল গ্লিচ এই দুর্ঘটনার কারণ হতে পারে, তবে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানাতে আরও সময় লাগবে।

স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বিধ্বস্ত এলাকা নিরাপদ রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে। কোনো স্থাপনা বা বেসামরিক জনগোষ্ঠীর ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

এই ঘটনায় মার্কিন প্রতিরক্ষা মহলের মধ্যে এফ-৩৫-এর সুরক্ষা প্রোটোকল নিয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হতে পারে, যেহেতু এটি বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ও অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানগুলির মধ্যে একটি।

সূত্র: সিএনএন নিউজ।

ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধে গাজা উপত্যকায় ৬০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) এমনটি জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয়ের দেয়া তথ্যানুসারে, মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) স্থানীয় সময় সকাল ৬টা থেকে বুধবার (৩০ জুলাই) সকাল ৬টা পর্যন্ত মোট ১১৩ জন নিহত হয়েছেন। ফলে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬০,০৩৪।

এই দীর্ঘমেয়াদি সংঘর্ষে বেসামরিক মানুষের প্রাণহানি এবং মানবিক বিপর্যয় নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে উদ্বেগ আরও বেড়েছে।

এদিকে, স্বাস্থ্য পরিস্থিতির ক্রমাবনতির মধ্যে গাজায় গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েদের এক তৃতীয়াংশেরও বেশি তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছেন বলে জানিয়েছে একটি শীর্ষস্থানীয় সাহায্য সংস্থা।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংস্থা মেডিকেল এইড ফর প্যালেস্টিনিয়ানস (এমএপি) স্থানীয় সময় সোমবার (২৮ জুলাই) জানায়, তাদের স্থানীয় সহযোগী সংস্থা আর্দ আল ইনসান দ্বারা স্ক্রিনিং করা গর্ভবতী মায়েদের ৪৪% ‘তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছেন এবং তাদের জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন’।

সূত্র: সিএনএন নিউজ।

ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মিরের পেহেলগাম গত এপ্রিলে ২৬ জন বেসামরিক নাগরিককে গুলি করে হত্যার সঙ্গে জড়িত তিন জঙ্গিকে হত্যা করেছে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী—স্থানীয় সময় সোমবার (২৮ জুলাই) সংসদে এ দাবি করেছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

তিনি বলেন, ‘অপারেশন মহাদেব’ নামের এক অভিযানে শ্রীনগরের কাছে দাচিগামের পাহাড়ি বন সংরক্ষণ এলাকায় ওই তিনজনকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

শাহ দাবি করেন, নিহতরা পাকিস্তানের নাগরিক—যদিও ইসলামাবাদ এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

ভবিষ্যৎ হামলার আশঙ্কায় সেই সময় ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সীমান্তে কয়েক দিনের ক্ষণস্থায়ী সেনা সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে বহু মানুষ নিহত হন, যা সাম্প্রতিক দশকগুলোর মধ্যে দুই দেশের মধ্যে সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী সংঘাতে পরিণত হয়, পরবর্তীতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করা হয়।

ভয়াবহ হামলা ও তদন্ত

২২ এপ্রিল পেহেলগামেগুলি চালিয়ে ২৬ জনকে হত্যা করা হয়, যাদের মধ্যে বেশিরভাগই ছিলেন হিন্দু পর্যটক। তাদের পরিবারের সামনেই ঠাণ্ডা মাথায় হত্যা করা হয়। এক স্থানীয় মুসলিম ঘোড়াচালক, যিনি সাহায্যের চেষ্টা করেছিলেন, তাকেও গুলি করে হত্যা করা হয়।

তদন্তে জানা গেছে, হামলার আগে স্থানীয় দুই ব্যক্তি এই তিনজনকে আশ্রয় দিয়েছিল। তাদের গ্রেফতারের পর বলা হয়, তিন জঙ্গিই পাকিস্তানভিত্তিক নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়্যবার (এলইটি) সদস্য।

সংসদে শাহের বক্তব্য

স্থানীয় সময় সোমবার (২৮ জুলাই) নিহতদের পরিচয় নিশ্চিত করে শাহ জানান, তাদের নাম সুলেমান শাহ, আফগান ও জিবরান। শাহ বলেন, ‘তাদের কাছ থেকে একটি মার্কিন ‘এম-৯’ রাইফেল এবং দুটি কালাসনিকভ (একে-৪৭) উদ্ধার করা হয়েছে। এগুলোর ব্যালিস্টিক পরীক্ষা চণ্ডীগড়ের কেন্দ্রীয় ফরেনসিক ল্যাবে করা হয় এবং নিশ্চিত হয়া গেছে যে এগুলো দিয়েই নিরীহ নাগরিকদের হত্যা করা হয়েছিল।’

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সংসদে রিপোর্টের কাগজ দেখিয়ে বলেন, ‘ছয়জন বিজ্ঞানী ক্রস-চেক করেছেন। ভিডিও কলে তারা আমাকে জানিয়েছেন, এই গুলিগুলোই ১০০% নিশ্চিতভাবে হামলায় ব্যবহৃত হয়েছে।’

তবে এই অভিযান নিয়ে এখনো স্বাধীনভাবে যাচাই করা হয়নি এবং পাকিস্তানও ভারত সরকারের দাবির বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।

সমালোচনা ও প্রশ্ন

বিরোধী দল কংগ্রেসের সংসদ সদস্য গৌরব গগৈ প্রশ্ন তোলেন, কেন ১০০ দিন পেরিয়ে গেলেও এত দেরিতে হামলাকারীদের খোঁজ পাওয়া গেল। তিনি বলেন, ‘এই হামলার জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে ব্যক্তিগতভাবে দায় নিতে হবে।’

কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী প্রশ্ন তোলেন, ‘হামলার সময় সেখানে কেন কোনো নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য উপস্থিত ছিল না?’

তিনি বলেন, ‘নাগরিকদের নিরাপত্তা কি প্রধানমন্ত্রীর, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ও প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব নয়?’

জবাবে শাহ বলেন, হামলার পরই তদন্ত জাতীয় তদন্ত সংস্থা (এনআইএ)-র হাতে তুলে দেয়া হয় এবং সীমান্তে কড়া নজরদারি বসানো হয়েছিল যাতে কেউ দেশ ছেড়ে পালাতে না পারে।

তবে বিরোধীদের অনেকেই সরকারের জবাবে সন্তুষ্ট নন এবং কাশ্মীরের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনায় ‘গুরুতর ঘাটতির’ অভিযোগ তুলছেন।

সূত্র: বিবিসি নিউজ।

উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের বোন কিম ইয়ো জং দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে আলোচনার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছেন।

সিউলের নতুন বামপন্থী প্রেসিডেন্ট লি জে-মিয়ংয়ের আন্ত:কোরীয় সম্পর্ক উন্নয়নের প্রচেষ্টার মধ্যে এ অবস্থান জানানো হয়। রাষ্ট্রীয় মিডিয়ার মাধ্যমে সোমবার (২৮ জুলাই) এক বিবৃতিতে কিম ইয়ো জং দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট লি জে-মিয়ংয়ের পিয়ংইয়ংয়ের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নের প্রচেষ্টাকে প্রত্যাখ্যান করেন।

উত্তেজনাপূর্ণ আন্ত:কোরীয় সীমান্তে লাউডস্পিকার প্রচারণা বন্ধের মতো পদক্ষেপগুলোকেও তিনি ‘যা শুরুই করা উচিত ছিল না, তার একটি প্রত্যাবর্তনমাত্র’ বলে আখ্যায়িত করেন।

কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি (কেসিএনএ)-এর মাধ্যমে প্রচারিত বিবৃতিতে কিম ইয়ো জং বলেন, ‘দক্ষিণ কোরিয়া যদি মনে করে যে কয়েকটি আবেগপ্রবণ কথার মাধ্যমে পূর্বের সব সিদ্ধান্ত বদলে ফেলা যাবে, তাহলে এটি তাদের একটি মারাত্মক ভুল হিসাব।’

এছাড়াও, গত মাসে দক্ষিণ কোরিয়ার একীকরণ মন্ত্রী চুং ডং-ইয়ং কিম জং উনকে অক্টোবরে সিউলে অনুষ্ঠিতব্য এশিয়া প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) শীর্ষ সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানানোর পক্ষে সমর্থন প্রকাশ করলে কিম ইয়ো জং লি প্রশাসনের এই অবস্থাকে “দিবাস্বপ্ন” বলে অভিহিত করেন।

কিম আরও বলেন, লি প্রশাসনের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে নিরাপত্তা জোটের প্রতি ‘অন্ধ বিশ্বাস’ এবং পিয়ংইয়ংয়ের সাথে ‘বিরোধিতা করার চেষ্টা’ ইয়ুন সুক-ইয়োলের রক্ষণশীল সরকারের নীতির থেকে আলাদা নয়।

কিম ইয়ো জং স্পষ্ট করে বলেন, ‘সিউল যেই নীতিই গ্রহণ করুক বা যে প্রস্তাবই দিক না কেন, আমরা এতে আগ্রহী নই। দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে আমাদের দেখা করার কোনো কারণ বা আলোচনার কোনো বিষয়ই নেই।’

গত মাসে, ইয়ুন সুক-ইয়োলের সংক্ষিপ্ত সামরিক শাসন জারির পর প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়া লি জে-মিয়ং বিভক্ত কোরিয়ার মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। ১৯৫০-৫৩ সালের কোরিয় যুদ্ধের পর থেকে দুই কোরিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধাবস্থায় রয়েছে।

লি জে-মিয়ংয়ের বামপন্থী ডেমোক্র্যাটিক পার্টি ও এর পূর্বসূরিরা ঐতিহ্যগতভাবে উত্তর কোরিয়ার সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের পক্ষপাতী, যা ইয়ুন সুক-ইয়োলের রক্ষণশীল পিপল পাওয়ার পার্টি ও তার পূর্বসূরিদের অবস্থানের বিপরীত।

গত মাসের শুরুতে, দক্ষিণ কোরিয়া জানায় যে তারা ছয়জন উত্তর কোরিয়াকে ফেরত পাঠিয়েছে, যাদের নৌকা চলতি বছরের শুরুতে সমুদ্রসীমা পেরিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার জলসীমায় প্রবেশ করেছিল।

সূত্র: আল জাজিরা।

আমাদের অনুসরণ করুন

 

সর্বাধিক পড়ুন

  • সপ্তাহ

  • মাস

  • সব