• Colors: Purple Color

মিয়ানমারের রাখাইনে নতুন যে প্রশাসনিক কাঠামো তৈরি হচ্ছে তাতে রোহিঙ্গাদের অন্তর্ভুক্তি দেখতে চায় বাংলাদেশ। আরাকান আর্মিকে বিষয়টি জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান।

মঙ্গলবার (৬ মে) মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সাথে দীর্ঘ বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।

খলিলুর রহমান বলেন, নতুন করে রোহিঙ্গা প্রবেশ ঠেকাতে চেষ্টা করছে সরকার। বিষয়টি খুব জোড়ালোভাবে আরাকান আর্মিকে জানানো হয়েছে। এছাড়াও জাতিসংঘের মাধ্যমে আরাকান আর্মিকে কয়েকটি কথা জানানো হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আরাকানের নতুন প্রশাসনের সব স্তরে রোহিঙ্গাদের রাখার দাবি জানানো হয়েছে। এটি না করলে আরাকান আর্মির সাথে কথাবার্তা চালিয়ে যাওয়া খুব মুশকিল হবে। এটি তাদের জন্য একটি প্রথম পরীক্ষা। তারা এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারছে কিনা তার জন্য বাংলাদেশ অপেক্ষা করছে। এ সময় জাতিগত নিধন কোনও অবস্থাতেই বাংলাদেশ সমর্থন করে না বলেও জানান তিনি।

সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে ইমিগ্রেশন পুলিশের একজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। সেইসঙ্গে মো. আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে কিশোরগঞ্জের সদর থানায় দায়েরকৃত মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এবং এসবির একজন কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৮ মে) সন্ধ্যায় পুলিশ সদর দফতর থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের ৯ মাস পর দেশ ছাড়লেন ওই সরকারের রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।

প্রসঙ্গত, গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ৩টা ৫ মিনিটে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ দেশ ছাড়েন। এর আগে রাত ১১টার দিকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যান আবদুল হামিদ। সেখানে যাওয়ার পর ইমিগ্রেশনে প্রয়োজনীয় যাচাইবাছাই শেষে দেশ ছাড়েন তিনি।

সাবেক এই রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে হামলা ও সহিংসতার ঘটনায় একটি মামলা থাকার তথ্য রয়েছে। গত ১৪ জানুয়ারি কিশোরগঞ্জ সদর থানায় তার বিরুদ্ধে এই মামলাটি দায়ের হয়।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, অনেকেই বলেন বিএনপি শুধু ক্ষমতায় যেতে চায়। ক্ষমতার জন্যই রাজনীতি করি। আমাদের গঠনতন্ত্রে বলা হয়েছে জনগণের ভোটের মাধ্যমে আমরা রাষ্ট্র ক্ষমতায় যেতে চাই। এ সময় আদৌ অল্প সময়ের মধ্যে গণতন্ত্র ফিরে পাওয়া সম্ভব কি না তা অনিশ্চিত বলেও সন্দেহ প্রকাশ করেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (৮ মে) বিকেলে সুপ্রিমকোর্ট মিলনায়তনে এ জে মোহাম্মদ আলীর মৃত্যুবার্ষীকির আলোচনায় মির্জা ফখরুল একথা বলেন।

ফখরুল বলেন, সবার মধ্যে শান্তিভাব চলে আসছে। তারা ভাবছেন হাসিনা তো চলে গেছে। কিন্তু রাজনীতিবিদ হিসেবে আমার মনে হয়, আমরা এখন সবচেয়ে ভঙ্গুর অবস্থানে আছি।

আদৌ অল্প সময়ের মধ্যে গণতন্ত্র ফিরে পাওয়া সম্ভব কি না এমন সন্দেহ প্রকাশ করে তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে আমরা লড়ছি। আমাদের লড়াইয়ের মূল বিষয় গণতন্ত্রের সংস্কার। দুর্ভাগ্য আমাদের আমরা তা এখনও অর্জন করতে পারিনি। অল্প সময়ের মধ্যে আদৌ গণতন্ত্র পুররুদ্ধার সম্ভব কি না তা অনিশ্চিত। প্রতিদিন নতুন নতুন তত্ত্ব হাজির করা হচ্ছে, সময় নেয়া হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দেশকে ভঙ্গুর অবস্থানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কথাবার্তা শুনে মনে হচ্ছে আমরা মনে হয় সংস্কার বিরোধী। অথচ সংস্কার শুরুটাই করেছি আমরা।

বিএনপির এই নেতা বলেন, অনেকে বলেন বিএনপি শুধু ক্ষমতা চায়। হ্যাঁ আমরা ক্ষমতা চাই, ক্ষমতার জন্যই রাজনীতি করি। আমাদের গঠনতন্ত্রে বলা হয়েছে জনগণের ভোটের মাধ্যমে আমরা রাষ্ট্রক্ষমতায় যেতে চাই।

বিএনপি কেন নির্বাচন চায় এর কারণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখনও ৯০ শতাংশ আমলা ফ্যাসিস্টদের দোসর। অনিদিষ্টকালের জন্য অনিশ্চিত অনির্বাচিত সরকার মানুষের জন্য উপকার আসতে পারে? মঙ্গলবার প্রমাণ হয়েছে, খালেদা জিয়া সব চাইতে জনপ্রিয় নেতা। এটাও প্রমাণ হয়েছে বিএনপির হাতে দেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র নিরাপদ। এমন সরকার করতে চাই যাতে জনগণের সমস্যা সমাধান করা যায়। সংস্কার করতে যদি ১০ বছর সময় লাগে। তাহলে কী ১০ বছর পরে নির্বাচন হবে? এই সময় ফ্যাসিস্ট আমলাদের নিয়ে চলতে পারে না বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

দেশের অর্থনীতি নিয়েও প্রশ্ন রাখেন মির্জা ফখরুল, তিনি বলেন, সরকার অর্থনীতির জন্য কী করেছে? অনেক পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, আগামীতে আরও হবে। বিনিয়োগ আসছে না, বিদেশিরা বলছে, নির্বাচিত সরকার ছাড়া তারা বিনিয়োগ করবে না। মুদ্রাস্ফীতি কমছে না। যারা এতদিন ব্যবসা করতে পারেনি, তাদের জন্য সরকার কিছু করেনি।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি অন্তর্বর্তী সরকারের সাফল্য চায়। কিন্তু এমন কিছু করবেন না যাতে জাতি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। কাউকে না জানিয়ে করিডোর দেয়া হচ্ছে। যেখানে আরাকাম আর্মির কোনো সরকারই নেই। যদি দেয়ার প্রয়োজন হয় দেয়া হবে। আমরা মানবতার পক্ষে। তবে তা রাজনৈতিক দল এবং দেশের জনগণকে নিয়ে দেয়া হবে। দেশ গণতন্ত্রের স্বার্থে আমরা কখনোই বাধা হবো না বরং সামনে এসে দাঁড়াবো। দেশের মানুষের পক্ষে যায় না এমন কিছু কোনদিনও করা যাবে না বলেও হুঁশিয়ারি করেন তিনি।

সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। নতুন এ অধ্যাদেশে আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের সব প্রচার-প্রচারণা নিষিদ্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

আজ রোববার (১১ মে) নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে দেয়া এক পোস্টে তিনি এ বিষয়ে জানান।

ফেসবুক পোস্টে ক্রীড়া উপদেষ্টা লেখেন, আওয়ামী লীগের পক্ষে বা সমর্থনে কোনো প্রেস বিবৃতির প্রকাশনা বা মুদ্রণ কিংবা গণমাধ্যম, অনলাইন, সামাজিকমাধ্যম বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে যেকোনো ধরনের প্রচারণা অথবা মিছিল, সভা-সমাবেশ বা সংবাদ সম্মেলন আয়োজন বা জনসম্মুখে বক্তৃতা প্রদান নিষিদ্ধ করবে।

এর আগে, সন্ত্রাসী কার্যক্রমে জড়িত রয়েছে এমন ব্যক্তি বা সত্তার এবং তাদের কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করার বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ।

রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের এক বৈঠকে এই খসড়া অনুমোদন করা হয়।

রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা করে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

রোববার (১১ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্লানার্স আয়োজিত নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিষয়ক ৪র্থ আন্তর্জাতিক সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

তবে সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, জামায়াতে ইসলামী তাকে সাধুবাদ জানায়, বলে উল্লেখ করেন জামায়াত আমির।

এ সময়, সোমবার নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারির পর আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

অপরদিকে, জুলাই সনদের বিষয়ে বলেন, সরকারের সদিচ্ছা থাকলে আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যেই সনদটি দেয়া সম্ভব।

বিচারের শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ, সহযোগী এবং ভাতৃপ্রতিম সংগঠনের সকল কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। সোমবার (১২ মে) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক শাখা-২ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের ক্ষমতাচ্যুত হওয়া পর্যন্ত দলটি ও এর অঙ্গ, সহযোগী এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বিরোধী দলগুলোর সদস্য ও ভিন্নমতের মানুষের ওপর হামলা, গুম, খুন, হত্যা, নির্যাতন ও ধর্ষণসহ বিভিন্ন নিপীড়নমূলক ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। দলটির বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে গুম, খুন, পুড়িয়ে মানুষ হত্যা, গণহত্যা, বেআইনি আটক, অমানবিক নির্যাতন, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, সন্ত্রাসী কার্য ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সুস্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগ দেশি ও আন্তর্জাতিক প্রতিবেদনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, এসব অপরাধসমূহের অভিযোগে আওয়ামী লীগ ও এর সকল অঙ্গ, সহযোগী এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এবং ফৌজদারি আদালতে বহুসংখ্যক মামলা বিচারাধীন রয়েছে।

এ সকল মামলার বিচারে প্রতিবন্ধকতা তৈরি, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি, দেশের সংহতি, জননিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করার লক্ষ্যে ৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগ ও এর সকল অঙ্গ, সহযোগী এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন কর্তৃক গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতার ওপর হামলা, উস্কানিমূলক মিছিল, রাষ্ট্রবিরোধী লিফলেট বিতরণ করেছে। তাছাড়া ভিনদেশে পলাতক তাদের নেত্রীসহ অন্য নেতাকর্মীরা সামাজিক মাধ্যমে অপরাধমূলক বক্তব্য প্রদান, ব্যক্তি ও প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তির ক্ষতিসাধনের প্রচেষ্টাসহ আইনশৃঙ্খলা বিরোধী কর্মকাণ্ড পরিলক্ষিত হয়েছে।

তাতে আরও বলা হয়, এসব কর্মকাণ্ডে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে। দলটি এবং এর সকল অঙ্গ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার বাদী ও সাক্ষীদের মনে ভীতির সঞ্চার করা হয়েছে। এভাবে বিচার বিঘ্নিতের চেষ্টা করা হচ্ছে। এতে সার্বিকভাবে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হওয়ার আশংকা সৃষ্টি হয়েছে।

তাছাড়া, আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল ও অকার্যকর করার লক্ষ্যে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকাসহ জনমনে ভীতি সঞ্চারের উদ্দেশ্যে সন্ত্রাসী সংগঠনের ন্যায় বিভিন্ন বেআইনি কার্যকলাপ ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে বলে সরকারের নিকট যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ রয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, সরকার যুক্তিসংগতভাবে মনে করে সন্ত্রাস বিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ এবং সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা-১৮(১) এর প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা সমীচীন।

সেহেতু আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যেকোনো ধরনের প্রকাশনা, গণমাধ্যম, অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেকোনো ধরনের প্রচারণা, মিছিল, সভা-সমাবেশ, সম্মেলন আয়োজনসহ যাবতীয় কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো।

এটি অবিলম্বে কার্যকর করা হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।

আমাদের অনুসরণ করুন

 

সর্বাধিক পড়ুন

  • সপ্তাহ

  • মাস

  • সব