সাত কার্যদিবসের মধ্যে কুয়েটে শিক্ষক লাঞ্ছনাকারীদের শাস্তি নিশ্চিত না হলে, একাডেমিক কার্যক্রমের পাশাপাশি প্রশাসনিক সকল কাজ থেকে বিরত থাকার ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষকরা।
সোমবার (৫ মে) দুপুরে কুয়েট শিক্ষক সমিতির জরুরি সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ডক্টর ফারুক হোসেন।
এ সময় তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্নভাবে যারা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ক্ষুণ্ন করছে তাদের শাস্তি প্রদানসহ পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরেন।
এর আগে, প্রায় আড়াই ঘণ্টা শিক্ষক সমিতির জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন সমিতির সভাপতি প্রফেসর ডক্টর শাহিদুল ইসলামসহ অন্যান্য শিক্ষক ও কর্মকর্তারা।
অপরদিকে, সকালে নতুন উপাচার্য প্রফেসর ডক্টর হযরত আলী বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে শিক্ষার্থীদের সাথে মতবিনিময় করেন। এতে শিক্ষকদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থনাসহ শিক্ষার্থীদের দ্রুত ক্লাসে ফেরার আহ্বান জানান তিনি। এ সময় বিচার কার্যক্রম এবং একাডেমিক কার্যক্রম একসাথে পরিচালনা করার আহ্বান জানান শিক্ষার্থীরা।